কসমেটিক ফিলিং

রেগুলার খরচ ২,০০০৳

৫০% ডিসকাউন্টে মাত্র  ৯৯০৳

  • ন্যাচারাল দাঁতের সাথে কালার ম্যাচিং হয়।
  • বিনা ব্যাথার চিকিৎসা।
  • দীর্ঘস্থায়ী চিকিৎসা।

কসমেটিক ফিলিং

দাঁতের গর্তে কসমেটিক ফিলিং দীর্ঘস্থায়ী সমাধান, দাঁতের রঙের সাথে মিশে যায়, দ্রুত ও সহজ প্রক্রিয়া, দাঁতের কাঠামোকে শক্তিশালী করে। নিয়মিত যত্ন নিলে দীর্ঘস্থায়ী হয়। দাঁতের ক্ষয়ের কার্যকর চিকিৎসা।

ফিলিং কখন প্রয়োজন হয়?

দাঁতের গর্ত (ক্যাভিটি) পূরণ করতে, ভাঙা দাঁত মেরামত করতে, দাঁতের আকার ও রঙ সামঞ্জস্য করতে।

মোটকথাঃ

ফিলিং দাঁতের ক্ষয়ের প্রাথমিক পর্যায়ে ব্যবহার করা হয়, রুট ক্যানেল শেষ পর্যায়ে করা হয় করা হয়। ফিলিং দ্রুত ও সহজ, রুট ক্যানেল জটিল ও সময়সাপেক্ষ। তাই গর্ত দেখা দিলেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ফিলিং করে ফেলা উত্তম এতে পরবর্তিতে রুট ক্যানেল প্রয়োজন হয় না

কসমেটিক ফিলিং চিকিৎসার ভিডিও

রুট ক্যানেল ও ক্যাপ

রেগুলার খরচ ১২,০০০৳

৪০% ডিসকাউন্টে মাত্র  ৬,৯৯০৳

  • দাঁত না ফেলে দাঁতে ব্যাথার সমাধান হয়।
  • নতুন দাঁত লাগানোর তুলনায় কম খরচ।
  • রুট ক্যানেল করা দাঁত দিয়ে প্রায় আগের মতই খাওয়া দাওয়া করা যায়।

রুট ক্যানেল চিকিৎসা কি?

দাঁতে বড় গর্ত, দীর্ঘস্থায়ী ক্ষয়, ভাঙা দাঁত, অসহ্য দাঁতের ব্যথা, দাঁতের সংবেদনশীলতা – এইসব ক্ষেত্রে রুট ক্যানেল চিকিৎসা করা হয়। দাঁতের মজ্জা বা পাল্প অপসারণ করে দাঁতের শিকড় পূরণ করা হয় এই প্রক্রিয়াতে।

রুট ক্যানেল চিকিৎসায় কতবার আসতে হয়?

এই চিকিৎসার জন্য সাধারনত ৩-৪ বার ক্লিনিকে আসতে হয়। দাঁতের মজ্জা বা পাল্প অপসারণ, শিকড় পরিষ্কার, কৃত্তিম ভাবে শিকড় পূরণ এবং ক্যাপ লাগানো – এই ধাপ গুলোর মাধ্যমে চিকিৎসাটি শেষ হয়।

রুট ক্যানেল চিকিৎসার ভিডিও

আল্ট্রাসনিক স্কেলিং ও পলিশিং

রেগুলার খরচ ৪,০০০৳

৫০% ডিসকাউন্টে মাত্র  ১,৯৯০৳

  • দাঁতের গোড়ার পাথর ও দাগ দূর করে।
  • মুখের দুর্গন্ধ দূর করে।
  • মাড়ি দিয়ে রক্ত পরা প্রতিরোধ করে।
  • দাঁত ও মুখের সুস্থতা নিশ্চিত করে।

স্কেলিং ও পলিশিং কি

দাঁত ও মাড়ির মাঝে অনেক খাবার আটকে থাকে। নিয়মিত ব্রাশ করলে সেটা চলেও যায়। কিন্তু যদি এই সামান্য খাবারের অংশ লেগে থাকা অবস্থায় ব্রাশ না করা হয়, তাহলে সেটা কিছুটা শক্ত হয়ে যায়। একে বলে প্লাক। এই কিছুটা শক্ত হয়ে যাওয়া প্লাকের কিছু অংশ পরে ব্রাশের সঙ্গে উঠতে চায় না। আর প্রত্যেকবার এ রকম একটু একটু প্লাক জমে শক্ত হয়ে তৈরি হয় ক্যালকুলাস বা পাথর। ক্যালকুলাসকে পরিষ্কার করার প্রসেসের নামই হলো স্কেলিং। এটি সাধারণত আল্ট্রাসনিক মেশিনে করা হয়।

স্কেলিং ও পলিশিং চিকিৎসার ভিডিও

GOOGLE REVIEW